দরুদ শরিফ পড়ার ফজিলত অপরিসীম

দরুদ শরিফ পড়ার ফজিলত অপরিসীম

রাসুলুল্লাহ (সা.) আরও বলেছেন, ‘সেই ব্যক্তির নাক মাটিতে ঘেঁষে যাক, যার কাছে আমার নাম উচ্চারিত হয় অথচ সে আমার ওপর দরুদ পড়ে না।’ (তিরমিজি)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন সেই ব্যক্তি আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে ব্যক্তি আমার ওপর সবচেয়ে বেশি দরুদ পড়ে।’ (তিরমিজি)

দৈনন্দিন জীবনে দরুদ শরিফ পাঠ করলে আল্লাহর দরবারে মানুষের দোয়া কবুল হয়। হাদিস শরিফে আছে, ‘কোনো দোয়াই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না, যতক্ষণ সে দোয়ার আগে ও পরে নবী করিম (সা.)-এর ওপর দরুদ পড়া না হয়।’

হাদিসে আরও আছে, ‘যে ব্যক্তি নবী করিম (সা.)-এর পবিত্র নাম শোনার পর তাঁর ওপর দরুদ পড়ে না, সে ব্যক্তি সবচেয়ে বড় কৃপণ। তার ধ্বংসের জন্য জিবরাইল (আ.) দোয়া করেন।’

হজরত ওমর ফারুক (রা.) বলেন, ‘দোয়া ততক্ষণ পর্যন্ত আসমান ও জমিনের মধ্যখানে আটকে থাকে, ওপরে ওঠে না, যতক্ষণ পর্যন্ত নবী করিম (সা.)-এর ওপর দরুদ না পড়ে।’ (তিরমিজি ও মিশকাত)

Scroll to Top