আনা কেলি সাংবাদিকদের জানান, গত মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্ভাব্য পারমাণবিক যুদ্ধ প্রতিহত করার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের কূটনৈতিক ভূমিকার প্রশংসা করে মুনির তাকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন চেয়েছেন। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে মুনিরকে স্বাগত জানান।
আনা কেলি বলেন, জেনারেল মুনির মনে করেন ভারত-পাকিস্তান পারমাণবিক উত্তেজনা প্রশমনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভূমিকা বিশ্বশান্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
তবে ভারতের পক্ষ থেকে এ দাবিকে বারবার অস্বীকার করা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গত ২২ এপ্রিল পাহেলগামের সন্ত্রাসী হামলার পর উদ্ভূত সামরিক উত্তেজনা হ্রাসে যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের কোনও ভূমিকা ছিল না।
নোবেল শান্তি পুরস্কার সাধারণত চারটি মূল ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য প্রদান করা হয়ে থাকে— অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও নিরস্ত্রীকরণ, শান্তি আলোচনার প্রচেষ্টা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষা এবং একটি সুসংগঠিত ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গঠনের জন্য কাজ করা।
সূত্র: রয়টার্স