জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ৮ বিশিষ্ট ব্যক্তি পাচ্ছেন ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫’।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে ২০০৩ সালে দেওয়া স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের যে রায়ের পটভূমিতে ২০১৬ সালে সরকার বাতিল করে, এ রায়ে তাকে প্রদত্ত স্বাধীনতা পুরস্কার বাতিলের কোনো নির্দেশনা না থাকায় মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অসাধারণ অবদান বিবেচনায় তার স্বাধীনতা পুরস্কার বাতিলের এ সিদ্ধান্ত সরকার রহিত করেছে।’
বিবৃতিতে জানানো হয়, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (মরণোত্তর)-কে প্রদত্ত স্বাধীনতা পুরস্কার ২০০৩ বাতিলের সিদ্ধান্ত রহিত করা হয়েছে।
এছাড়া অন্য সাতজন হলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক আমাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), ভাস্কর নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর ২৬ মার্চ স্বাধীনতা পদক দিয়ে আসছে সরকার। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেক ব্যক্তি ৫ লাখ টাকা, আঠারো ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র পান।