মামলায় উল্লেখ করা হয়, সাইফুল গোপনে ধর্ষণের ভিডিও–ও ধারণ করেন। পরে সেই ভিডিও ও ছবি ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ওই তরুণীর কাছ থেকে প্রথমে দুই লাখ টাকা দাবি করেন সাইফুল। ভয়ে তরুণী টাকা পাঠান। এরপর নগদ, বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, ২৩ মে রাতে ওই তরুণী তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে সাইফুলের যশোর শহরের বাড়িতে যান। সেখানে মা–বাবা সম্পর্ক মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও পরে সাইফুল তাঁর বন্ধুদের মাধ্যমে তাঁকে মুঠোফোনে হুমকি দেন এবং বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন। বাধ্য হয়ে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ করেন বলে উল্লেখ করেন বাদী।
মামলাটির বিষয়ে জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হাসনাত বলেন, ওই তরুণীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।