পিএসএলে ড্রাফটের প্রথম দিকে দল পাননি সাহিবজাদা। শেষে তাঁকে সাপ্লিমেন্টারি ক্যাটাগরিতে দলে নেয় ইসলামাবাদ ইউনাইটেড। অবশ্য দলগুলোরই বা দোষ কী! তারা তো জানত না, হঠাৎ করে এমন দানব হয়ে উঠবেন সাহিবজাদা!
২০১৩ সাল থেকেই তো টি-টোয়েন্টি খেলছেন, তেমন কিছু দেখাতে পারেননি বলেই তো পাকিস্তান দলে থাকেন আসা যাওয়ার মধ্যে। তবে একটি টুর্নামেন্টই দৃশ্যপট পাল্টে দিয়েছে।
আর কালকের সেঞ্চুরিটি প্রমাণ করেছে সাহিবজাদার ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টির পারফরম্যান্স কোনো ‘ফ্লুক’ ছিল না। কাল ৫ ছক্কা ও ১৩ চারে ৪৯ বলে করা সেঞ্চুরিটি তাঁকে বড় বড় তারকার পাশে বসিয়েছে। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির যৌথ রেকর্ডে ক্রিস গেইল, বিরাট কোহলি, জস বাটলার ও শুবমান গিলের পাশে এখন সাহিবজাদার নাম।