হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ঈদের ছুটির সময় হাসপাতাল ছাড়ার আগে আহত কোনো ব্যক্তি ছাড়পত্র নিয়ে যাননি। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের অনেকেই শিগগির হাসপাতালে ফিরে আসবেন। তাঁরা যদি হাসপাতাল ছেড়ে যেতে না চান, তাহলে পরিস্থিতি আবারও জটিল হতে পারে।
হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও নার্স বলেছেন, গত প্রায় ১০ মাস সাধারণ রোগীদের তুলনায় জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নজর ও মনোযোগ বেশি ছিল। সংঘর্ষ–মারামারির ঘটনায় চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য কর্মীর সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে। এ অবস্থায় আহত ব্যক্তিরা দলবদ্ধভাবে আবার হাসপাতালে এলে কী পরিস্থিতির উদ্ভব হবে, তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সংশয় আছে।
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জানে আলম মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি।’