প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী শুক্রবার (৩ জানুয়ারি)। স্বাধীনতা পুরস্কার, একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত রাবেয়া খাতুন ২০২১ সালের এই দিনে প্রয়াত হন।
রাবেয়া খাতুনের প্রয়াণ দিনে তাকে দিনভর স্মরণের উদ্যোগ নিয়েছে ‘রাবেয়া খাতুন স্মৃতি পরিষদ ও ফাউন্ডেশন’। এদিন কবর জেয়ারত ও বিশেষ দোয়া মাহফিল ছাড়াও রয়েছে সাহিত্য আসর।
উপন্যাস, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনী, কিশোর উপন্যাস, স্মৃতিকথা, চলচ্চিত্র ও নাট্য জগতেও বিচরণ ছিল রাবেয়া খাতুনের। কথাসাহিত্যিক হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও এক সময় শিক্ষকতা করেছেন, সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন।অনলাইন ফিল্ম স্ট্রিমিং পরিষেবা
তিনি উপন্যাস লিখেছেন পঞ্চাশটিরও বেশি, এযাবৎ কাল পর্যন্ত চার খণ্ডে সংকলিত ছোটগল্প সংখ্যায় চারশোরও বেশি। ছোটগল্প দিয়ে শুরু হলেও লেখকপরিচয়ে প্রথমত তিনি ঔপন্যাসিক। প্রথম উপন্যাস মধুমতী (১৯৬৩) প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই শক্তিমান কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি পান তিনি।
রাবেয়া খাতুনের স্বামী প্রয়াত এটিএম ফজলুল হক ছিলেন দেশের চলচ্চিত্র বিষয়ক প্রথম পত্রিকা ‘সিনেমা’র সম্পাদক ও বাংলাদেশের প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র ‘প্রেসিডেন্ট’ এর পরিচালক।অনলাইন ফিল্ম স্ট্রিমিং পরিষেবা
জ্যেষ্ঠ পুত্র ফরিদুর রেজা সাগর খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, কনিষ্ঠ পুত্র ফরহাদুর রেজা স্থপতি, বড় মেয়ে কেকা ফেরদৌসী খ্যাতিমান রন্ধনবিদ, ছোট মেয়ে ফারহানা কাকলী একজন সুগৃহিনী।