ওই সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, শেখ হাসিনার পক্ষে যে আইনজীবীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তিনি আগেই তাঁর ফাঁসি চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এসব বিষয় ট্রাইব্যুনালের নজরে এনেছেন কি না, কিংবা এসব বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না।
জবাবে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘ট্রাইব্যুনাল তো আজকে প্রকাশ্যেই ছিলেন। আপনারাও উপস্থিত ছিলেন। এটা ট্রাইব্যুনালের বিষয়। ট্রাইব্যুনাল বিবেচনা করবেন তাঁর বিরুদ্ধে কী অভিযোগ এসেছে বা কী আদেশ দেওয়া উচিত বা কী আদেশ দিয়েছেন—এটা ট্রাইব্যুনাল সিদ্ধান্ত দেবেন। এটা সম্পূর্ণ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ারাধীন। এখানে প্রসিকিউশনের করণীয় কিছু নেই।’
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অডিও ছড়িয়ে পড়ে। তাতে নারী কণ্ঠের একজনকে বলতে শোনা যায়, সারা দেশে তাঁর নামে ২২৭টি হত্যা মামলা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে তিনি ২২৭টি হত্যার লাইসেন্স পেয়েছেন।