অভিযোগ আছে, কর্মকর্তাদের একটি অংশ এই পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ব্যাপক আগ্রহী। তাঁদের চাওয়াই বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
৩ মে লক্ষ্মীপুরে এক অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, প্রাথমিকে পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হয়েছে। বৃত্তিও চালু করতে যাচ্ছেন।
দেশের প্রাথমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোর বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে পঞ্চম শ্রেণির সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতো।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এ বছর পরীক্ষা নেওয়া হবে, এটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কতজন এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে, সে বিষয়ে নীতিমালা এখনো ঠিক হয়নি। জুনের মধ্যেই তা ঠিক হয়ে যাবে।