স্থানীয়রা বাসিন্দারা জানান, দেড় বছর ধরে স্ত্রী–সন্তান নিয়ে কংচাইঞো মারমা বাড়িটিতে ভাড়া থাকতেন। এ বাড়ি ভাড়া নেওয়ার সময় তিনি নিজেকে বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিজীবী বলে উল্লেখ করেছিলেন। স্ত্রী–সন্তান নিয়মিত বাসায় থাকলেও তিনি মাঝেমধ্যে আসতেন।
খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক দিপা ত্রিপুরা বলেন, আজ সকাল ১০টার পর হাসপাতালে একজনকে নিয়ে আসে নিরাপত্তা বাহিনী। আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে।
জানতে চাইলে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল প্রথম আলোকে বলেন, কংচাইঞো মারমা সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় ছাদ থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি মারমা মগ লিবারেশন পার্টির সিন্দুকছড়ির সদস্য। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে।