রোববার রাতে রুবেল যে কক্ষে থাকতেন, সেটি ভেতর থেকে বন্ধ অবস্থায় দেখতে পান সেলিমের বাড়ির লোকজন। এ সময় ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে সাড়া শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে দরজা ভেঙে কক্ষের ভেতরে ঢুকে ফরিদ ও রুবেলকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, দুজন অতিরিক্ত মাদক সেবনে মারা গেছেন। বন্ধ থাকা কক্ষটিতে বমির আলামত পাওয়া গেছে। তবে ওই কক্ষে কোনো মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়নি। ওই কক্ষ থেকে কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা করা হবে।