প্রেসক্লাবে উপস্থিত কয়েকজন সংবাদকর্মী আক্ষেপ করে বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময়ে তাঁরা সংবাদ পরিবেশন করেছেন। ওই সময়ও ছাত্রলীগ বা যুবলীগের কেউ প্রেসক্লাবে এসে হুমকি দেওয়ার সাহস পাননি। ক্লাবে এসে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি সাংবাদিকদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার এবং দুঃখের।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার বলেন, সংবাদ প্রকাশের জেরে হুমকি দেয়ার ঘটনা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। অভিযুক্তকে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছে।
অভিযোগের বিষয়ে মারুফ মোল্লা বলেন, ‘শিহাব আহমেদ আমার ছোট বোনের স্বামী। তার সঙ্গে আমার একটি পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। তার অনলাইন পোর্টালে লঞ্চের তরুণীকে মারধরের ঘটনায় যে সংবাদ প্রকাশ করেছিল, সেখানে কিছু সংশোধনী ছিল। কিছু সত্য তথ্য বাদ পড়েছিল। আত্মীয়তার সম্পর্কের খাতিরে আমি ওর (শিহাব আহমেদ) সঙ্গে সে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গিয়েছিলাম। কোনো ধরনের হুমকি তো দূরের কথা, ওর সঙ্গে আমার কোনো মনোমালিন্য হয়নি।’