তবে আইপিওর আগে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধির কাজে ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করা রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বিএসইসি।
বিএসইসি সূত্র জানায়, আবদুল কাদের ফারুকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এরই মধ্যে দুদকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া রিংশাইন টেক্সটাইলের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাং ওয়েই মিন, চেয়ারম্যান সাং জাই মিন, পরিচালক হ্যাং সিউ, হসিয়াও হাই হে, সাং ওয়েন লি অ্যাঞ্জেলা, সাং চাং ইয়াও, শিও ইয়েন শিন, হসিয়াও লিউ ই চি এবং চাক কওয়ানের বিরুদ্ধেও একই সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাঁরা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন, সে জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, রিংশাইনের জালিয়াতির ঘটনায় বিএসইসির পক্ষ থেকে তদন্ত হয়েছিল ২০২১ সালে। সেই তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বর্তমান কমিশন এই জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ২০২১ সালের জালিয়াতির এ ঘটনার তদন্তের পর বিএসইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশন জালিয়াতির মাধ্যমে ইস্যু করা ২৭৫ কোটি টাকার শেয়ারের পুরোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেসব শেয়ার আর বাতিল হয়নি।