অনুপ্রেরণা জোগাবে
প্রথম পুরস্কার পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সাইমা আক্তার। তিনি স্নাতক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। শখের বসে রান্না করেন। তিনি বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি ঝোঁক ছিল। অবসর পেলেই নতুন ধাঁচের পদ রান্না করি। এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম পুরস্কার পাব, তা ভাবিনি। এই স্বীকৃতি আমাদের অবশ্যই অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
দ্বিতীয় পুরস্কার পাওয়া ফারমিন আজাদ পুরস্কার নিয়ে বলেন, গত বছরও তিনি অংশ নিয়েছিলেন। সেরা দশেও ছিলেন। কিন্তু পুরস্কার না পাওয়ায় কিছুটা মন খারাপ হয়েছিল তাঁর। আজ পুরস্কার পেয়ে দারুণ খুশি তিনি।
তৃতীয় পুরস্কার পাওয়া জিন্নাত আরা বলেন, ‘মাত্র ৫০ মিনিটের মধ্যে রান্নার এ পরীক্ষা সত্যিই উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। শুরুতেই রান্নার সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। আমার এই পদ যে বিচারকেরা পছন্দ করেছেন, তাতে আমি আনন্দিত।’
প্রতিযোগীদের রান্না বিচার করতে গিয়ে বেগ পেতে হয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিচারক নাজনীন নাহার ইসলাম। তিনি বলেন, প্রতিটি পদ ছিল সুস্বাদু। প্রতিযোগিতা বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে পরম যত্নে রেঁধেছেন। এই অভিজ্ঞতা পরবর্তী সময়ে প্রতিযোগীদের কাজে লাগবে।